৮ বছর বয়সে বিশ্ববিদ্যালয়ে!

বেলজিয়ামের আট বছর বয়সী এক শিশু মাত্র দেড় বছরেই স্কুলের পড়াশোনা শেষ করেছে। সাধারণত স্কুলের পড়াশোনা শেষ করতে অন্যদের ছয় বছর সময় লাগে। এ জন্য তার সহপাঠীদের বয়স ১৮-তে পৌঁছে যায়। শিশুটির নাম লরাঁ সাইমন। স্কুলের পড়াশোনা শেষ হওয়ার পর এখন সে দুই মাসের ছুটি কাটাচ্ছে। এরপর সে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে যাচ্ছে।

শিশুটির বাবা বেলজিয়ামের নাগরিক আর মা নেদারল্যান্ডসের। তাঁরা জানিয়েছেন, স্কুলের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আইকিউ পরীক্ষায় লরাঁ ১৪৫ নম্বর পেয়েছে। এ পর্যায়ে ১৪০ নম্বর পেলেই চলে। বেলজিয়ামের সংবাদমাধ্যমকে বালক লরাঁ বলছে, তার প্রিয় বিষয় গণিত, কারণ এটি বিশাল একটি বিষয়। সেখানে পরিসংখ্যান আছে, জ্যামিতি আছে আর বীজগণিত আছে।

শিশুটির বাবার বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, আরো ছোটবেলায় লরাঁ অন্য শিশুদের সঙ্গে মিশতে পারত না বা খেলতে পারত না। একটু বড় হলে খেলনার প্রতিও তার কোনো আগ্রহ ছিল না। লরাঁ জানিয়েছে, পড়াশোনা শেষ করে সে শল্যচিকিৎসক বা সার্জন এবং নভোচারী হওয়ার কথা ভেবেছিল। কিন্তু এখন সে কম্পিউটার নিয়েই কাজ করতে চায়।

লরাঁর বাবা বলেছেন, ‘আগামীকালকে সে যদি আবার কাঠমিস্ত্রি হওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, এতে আমাদের কোনো সমস্যা নয়। সে যা করে খুশি থাকবে, তাতেই আমরা খুশি।’ বেলজিয়ামের আট বছর বয়সী এক শিশু মাত্র দেড় বছরেই স্কুলের পড়াশোনা শেষ করেছে। সাধারণত স্কুলের পড়াশোনা শেষ করতে অন্যদের ছয় বছর সময় লাগে। এ জন্য তার সহপাঠীদের বয়স ১৮-তে পৌঁছে যায়।

শিশুটির নাম লরাঁ সাইমন। স্কুলের পড়াশোনা শেষ হওয়ার পর এখন সে দুই মাসের ছুটি কাটাচ্ছে। এরপর সে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে যাচ্ছে। শিশুটির বাবা বেলজিয়ামের নাগরিক আর মা নেদারল্যান্ডসের। তাঁরা জানিয়েছেন, স্কুলের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আইকিউ পরীক্ষায় লরাঁ ১৪৫ নম্বর পেয়েছে। এ পর্যায়ে ১৪০ নম্বর পেলেই চলে।

বেলজিয়ামের সংবাদমাধ্যমকে বালক লরাঁ বলছে, তার প্রিয় বিষয় গণিত, কারণ এটি বিশাল একটি বিষয়। সেখানে পরিসংখ্যান আছে, জ্যামিতি আছে আর বীজগণিত আছে। শিশুটির বাবার বরাত দিয়ে বিবিসি জানিয়েছে, আরো ছোটবেলায় লরাঁ অন্য শিশুদের সঙ্গে মিশতে পারত না বা খেলতে পারত না। একটু বড় হলে খেলনার প্রতিও তার কোনো আগ্রহ ছিল না।

লরাঁ জানিয়েছে, পড়াশোনা শেষ করে সে শল্যচিকিৎসক বা সার্জন এবং নভোচারী হওয়ার কথা ভেবেছিল। কিন্তু এখন সে কম্পিউটার নিয়েই কাজ করতে চায়। লরাঁর বাবা বলেছেন, ‘আগামীকালকে সে যদি আবার কাঠমিস্ত্রি হওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, এতে আমাদের কোনো সমস্যা নয়। সে যা করে খুশি থাকবে, তাতেই আমরা খুশি।’